Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

Title
True Fact
Image
Attachments

ঘটনাপুঞ্জ (গল্প নয় সত্যি)ঃ আমি ওমর ফারুক অবাক পিতা মৃত নুরুল হোসেন তালুকদার, গ্রামঃ দক্ষিন চারিগাও, ডাকঃ নওপাড়া, লৌহজং, মুন্সীগঞ্জ । এম এ পাশ করে লেখাপড়া শেষে চাকুরীর পিছনে দৌড়াদৌড়ি করে ব্যার্থৃ হয়ে এক পর্যায় এসে আমি হয়ে যাই বেকার ছেলে। তারপর যুব উন্নয়ন অফিসে যোগাযোগ করি। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, লৌহজং, মুন্সীগঞ্জ এর কর্মৃকর্তা আমাকে একটি প্রশিক্ষন নেওয়ার পরামর্শ্ব দেন। তারপর আমি যুব প্রশিক্ষন কেন্দ্র, মুন্সীগঞ্জ থেকে “গবাদি পশু ও হাসমুরগী পালন, প্রাথমিক চিকিৎসা ও মৎস্য বিষয়ক” ট্রেডের উপর তিন মাস ব্যাপি প্রশিক্ষন গ্রহন করি। প্রশিক্ষনের সনদ পেয়ে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সহায়তায় প্রথমে ৬০,০০০/-(ষাট হাজার) টাকা যুব ঋন গ্রহন করে তার সাথে নিজের কিছু টাকা নিয়ে ছোট আকারে ১টি মৎস্য প্রকল্প গ্রহন করি। তার পর থেকে আমার প্রকল্প উন্নয়ন হতে থাকে এবং এর পাশাপাশি আমি একটি গবাদি পশুর প্রকল্প হাতে নেই। এর পর আমার প্রকল্পের নাম দেই “ স্বদেশ খামার বাড়ী ” । ১ম দফায় পরিশোধ করে দ্বিতীয় দফায় আমি ৮০,০০০/- (আশি হাজার) টাকা যুব ঋন গ্রহন করি। আমার প্রকল্প ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে । দেশ বিদেশে আমার সুনাম ছড়িয়ে পরে। যুব ‍উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে আমি একক পুরস্কার লাভ করি । দ্বিতীয় দফার ঋন পরিশোধ করে আমি তৃতীয় দফায় ১,০০,০০০/-(এক লক্ষ) টাকা যুব ‍ঋন গ্রহন করি । এক পর্যায় আমার প্রকল্প হয়ে উঠে অনেক বড় পরিষরে। যুব ‍ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মহোদয়, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মহোদয় আমার প্রকল্প পরিদর্শৃনে আসেন। তারপর আমি উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষন গ্রহন করি এবং তৃতীয় দফার ঋন পরিশোধ করি। আমি হয়ে উঠি লৌহজং উপজেলার সফল আত্নকর্মী। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উদ্যোক্তা থেকে আমাকে ২,০০,০০০/-(দুই লক্ষ) টাকা যুব ‍ঋন প্রদান করা হয় । বর্তৃমানে আমার প্রকল্পে ছোট বড় মিলিয়ে প্রায় ২০০(দুই শত) গবাদি পশু আছে। এগুলি পরিচর্যা করার জন্য ৫ জন লোক নিয়োজিত আছে। মহান আল্লাহর রহমতে আমার প্রকল্পে এখন প্রায় ৫,০০,০০,০০০/- (পাঁচ কোটি) টাকার সম্পদ আছে।